ভাইয়ের হত্যা এবং বিচার না হওয়ার ঘটনায় ব্যথিত আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। গত বছরের ৯ মার্চ অজ্ঞাতদের হাতে নিহত হন গীতিকার, সুরকার ও মুক্তিযোদ্ধা আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের ছোট ভাই আহমেদ মিরাজ। এক বছর হয়ে গেলেও এ হত্যার বিচার হয়নি। এ হত্যার বিচারের দাবিকে জোরালো করতে নতুন এক পন্থা বেছে নিয়েছেন তিনি।
আজ দুপুরে আজিমপুরে ভাইয়ের কবর জিয়ারত করতে যাবেন বুলবুল। সেখানে 'মিরাজ হত্যার বিচার চাই' লিখে একটি প্ল্যাকার্ড ধরে কিছু সময় কাটাবেন। প্ল্যাকার্ড হাতে ছবিও তুলবেন। পরে ফেসবুক ও অন্যান্য মিডিয়ায় ছবিটি প্রকাশ করবেন।
এ প্রসঙ্গে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল সংবাদমাধ্যমকে বলেন, "ভাইকে হারানোর শোক কাটিয়ে উঠতে পারিনি। গত একটা বছর মানসিকভাবে কী যে বিপর্যস্ত আমাদের পরিবার, বলে বোঝাতে পারব না। এত বড় একটা ঘটনা ঘটল, অথচ এখনো বিচার পেলাম না।"
বুলবুল আরো বলেন, "এ দেশের জন্য এত কিছু করেছি। অথচ আমি নিজেই এখন অসহায়। নিরাপত্তার অভাবে সর্বক্ষণ পুলিশ পাহারায় থাকতে হচ্ছে।" ভাই হত্যার বিচার চেয়ে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি চিঠিও দিয়েছেন বলে জানান বুলবুল।
উল্লেখ্য,আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল ১৯৭৮ সালে মেঘ বিজলি বাদল ছবিতে সঙ্গীত পরিচালনার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন। তিনি স্বাধীনভাবে গানের অ্যালবাম তৈরি করেছেন এবং অসংখ্য চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। সাবিনা ইয়াসমিন, রুনা লায়লা, সৈয়দ আব্দুল হাদি, এন্ড্রু কিশোর, সামিনা চৌধুরী, খালিদ হাসান মিলু, আগুন, কনক চাঁপা-সহ বাংলাদেশী প্রায় সকল জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পীদের নিয়ে কাজ করেছেন তিনি। আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল দুই শতাধিক চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করে পেয়েছেন দুই বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, রেকর্ড এগারো বার বাচসাস পুরস্কারসহ বিভিন্ন পুরস্কার।
আজ দুপুরে আজিমপুরে ভাইয়ের কবর জিয়ারত করতে যাবেন বুলবুল। সেখানে 'মিরাজ হত্যার বিচার চাই' লিখে একটি প্ল্যাকার্ড ধরে কিছু সময় কাটাবেন। প্ল্যাকার্ড হাতে ছবিও তুলবেন। পরে ফেসবুক ও অন্যান্য মিডিয়ায় ছবিটি প্রকাশ করবেন।
এ প্রসঙ্গে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল সংবাদমাধ্যমকে বলেন, "ভাইকে হারানোর শোক কাটিয়ে উঠতে পারিনি। গত একটা বছর মানসিকভাবে কী যে বিপর্যস্ত আমাদের পরিবার, বলে বোঝাতে পারব না। এত বড় একটা ঘটনা ঘটল, অথচ এখনো বিচার পেলাম না।"
বুলবুল আরো বলেন, "এ দেশের জন্য এত কিছু করেছি। অথচ আমি নিজেই এখন অসহায়। নিরাপত্তার অভাবে সর্বক্ষণ পুলিশ পাহারায় থাকতে হচ্ছে।" ভাই হত্যার বিচার চেয়ে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি চিঠিও দিয়েছেন বলে জানান বুলবুল।
উল্লেখ্য,আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল ১৯৭৮ সালে মেঘ বিজলি বাদল ছবিতে সঙ্গীত পরিচালনার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন। তিনি স্বাধীনভাবে গানের অ্যালবাম তৈরি করেছেন এবং অসংখ্য চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। সাবিনা ইয়াসমিন, রুনা লায়লা, সৈয়দ আব্দুল হাদি, এন্ড্রু কিশোর, সামিনা চৌধুরী, খালিদ হাসান মিলু, আগুন, কনক চাঁপা-সহ বাংলাদেশী প্রায় সকল জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পীদের নিয়ে কাজ করেছেন তিনি। আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল দুই শতাধিক চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করে পেয়েছেন দুই বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, রেকর্ড এগারো বার বাচসাস পুরস্কারসহ বিভিন্ন পুরস্কার।