লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার ২০০৬-এর
বিজয়ী আফসান আরা বিন্দু। লাক্স ও বাংলালিংকের বিজ্ঞাপন চিত্রের মডেল হয়ে
জয় করেছেন দর্শক হৃদয়। ছোট পর্দায় অভিনয়, মডেলিংয়ের পাশাপাশি ‘দারুচিনি
দ্বীপ’, ‘জাগো’, ‘পীরিতের দোকানদারী’ এবং ‘এই তো প্রেম’ নামক চলচ্চিত্রে
অভিনয় করেছেন। বাদামের টুকরি গলায় ঝুলিয়ে 'এই বাদাম চিনা বাদাম' বলে শহরের
অলিগলিতে ঘুরে বেড়াতে, কখনও বাসের কন্ট্রাকটর হয়ে যাত্রীদের কাছ থেকে ভাড়া
তুলতে আবার কখনোবা ট্রাকের ড্রাইভার হয়ে ঘুরে বেড়ানোর মতো অদ্ভুত ইচ্ছেও
ছিল বিন্দুর ছেলেবেলায়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ইচ্ছেগুলোর রঙও বদলাতে
শুরু করে।
আফসান আরা বিন্দুর একটি সাক্ষাৎকার:
প্রশ্ন: নিজেকে কিভাবে ফিট রাখেন?
বিন্দু: নিজেকে ফিট রাখার জন্য নিয়ম ও রুটিন মেনে চলা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। আর প্রতিদিন অন্তত আধঘণ্টা এক্সারসাইজ করা জরুরি। একসময় নিয়মিত জগিং করতাম, এখন সময় পাই না। ব্যস্ততার কারণে অনেক সময় নিয়ম মেনে চলতে পারি না। এখন নিজের জন্য না হলেও ভক্তদের জন্য নিজেকে ফিট রাখতে হয়।
প্রশ্ন: আপনাকে আকর্ষণীয় লাগার কারণ কী?
বিন্দু: কারণটা আমার ভক্তরা বলতে পারবে, আমি জানি না। তবে ফিট থাকাটা একটা কারণ হতে পারে।
জন্ম ও পরিবার:
১৯৮৮ সালের ১৪ই জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন আফসান আরা বিন্দু। তার পিতার নাম আফসার আলী এবং মাতার নাম রওশন আরা।
পড়াশোনা:
আফসান আরা বিন্দু ধানমন্ডির ওয়াইডব্লিউসিএ স্কুল থেকে মাধ্যমিক এবং ঢাকা
কমার্স কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। এরপর জাহাঙ্গীরনগর
বিশ্ববিদ্যালয়ে আইবিএতে পড়াশোনা করছেন।
যা কিছু প্রিয়:
- প্রিয় প্রিয় অভিনেতা আসাদুজ্জামান নুর, আফজাল হোসেন, শালমান শাহ
- প্রিয় অভিনেত্রী শাবনুর, শমী কায়সার
- প্রিয় রঙ নীল
- প্রিয় খাবার হচ্ছে জিলাপী
আফসান আরা বিন্দুর ফেসবুক ফ্যানপেজ দেখতে এখানে ক্লিক করুন
আফসান আরা বিন্দুর একটি সাক্ষাৎকার:
প্রশ্ন: নিজেকে কিভাবে ফিট রাখেন?
বিন্দু: নিজেকে ফিট রাখার জন্য নিয়ম ও রুটিন মেনে চলা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। আর প্রতিদিন অন্তত আধঘণ্টা এক্সারসাইজ করা জরুরি। একসময় নিয়মিত জগিং করতাম, এখন সময় পাই না। ব্যস্ততার কারণে অনেক সময় নিয়ম মেনে চলতে পারি না। এখন নিজের জন্য না হলেও ভক্তদের জন্য নিজেকে ফিট রাখতে হয়।
প্রশ্ন: আপনাকে আকর্ষণীয় লাগার কারণ কী?
বিন্দু: কারণটা আমার ভক্তরা বলতে পারবে, আমি জানি না। তবে ফিট থাকাটা একটা কারণ হতে পারে।
প্রশ্ন: নিজেকে ফিট রাখতে পারেননি এমন কখনো হয়েছে?
বিন্দু: হ্যাঁ। তবে যখন এমন হতো, তখন কষ্ট পেতাম। আবার যখন সময় পাই, তখন একটু বেশি এক্সারসাইজ করে সব ঠিক করে ফেলি। চেষ্টা থাকে সব সময় নিজের ফিটনেস ঠিক রাখার। সাধারণত আমি প্রতিদিনই এক্সাারসাইজ করি। আর এক্সারসাইজ করতে আমার ভালোই লাগে।
প্রশ্ন: পছন্দ-অপছন্দের খাবার কী?
বিন্দু: খাওয়ার ব্যাপারে আমি কখনোই সিরিয়াস নই। যখন যে খাবার সামনে পাই, তা-ই খেয়ে ফেলি। তবে কিছু কিছু সময় যেসব খাবার বেশি ফ্যাটি, সেসব এড়িয়ে চলি। তেল-মসলা কম এমন খাবার আমার পছন্দ।
প্রশ্ন: ক্যালরি মাপেন কি?
বিন্দু: সব সময় না। মাঝে মাঝে মাপি। ওজনটা মাপি নিয়মিত। আর ওজনটা ঠিক রাখার চেষ্টা করি সব সময়।
প্রশ্ন: ঘুমানোর রুটিন?
বিন্দু: ঘুম আমার খুব পছন্দ। আমি খুব ঘুমপাগল। মাঝে মাঝে একটু বেশি ঘুমাই। তবে বেশির ভাগ সময়ই কাজের চাপে ঘুমাতে পারি না। কাজ না থাকলে রাত সাড়ে ১২টার মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়ি। খুব সকালে উঠি না।
প্রশ্ন: স্বাস্থ্য, কাজ ও সময়ের সমন্বয় করেন কিভাবে?
বিন্দু: জীবন তো একটাই। তাই আমি মনে করি, জীবনটা যেমন উপভোগ করা দরকার, তেমন কাজটাও দরকার। তাই আমি রুটিন মেনে চলি। স্বাস্থ্যটাকে গুরুত্ব দিতে হয় পেশাগত কারণেই।
আমি কখনোই কাজে ফাঁকি দিতে চাই না। এর জন্য যত কষ্টই হোক, আমি মেনে নিতে রাজি আছি।
প্রশ্ন: অবসর কাটে কিভাবে?
বিন্দু: ঘুম, ঘুম আর ঘুম। প্রিয়জনদের সঙ্গে আড্ডা মেরে আর পরিবারের সবাইকে দিয়ে। নিজের কিছু কাজ তো সব সময় জমেই থাকে। সেসব করতে করতে অবসর কেটে যায়।
বিন্দু: হ্যাঁ। তবে যখন এমন হতো, তখন কষ্ট পেতাম। আবার যখন সময় পাই, তখন একটু বেশি এক্সারসাইজ করে সব ঠিক করে ফেলি। চেষ্টা থাকে সব সময় নিজের ফিটনেস ঠিক রাখার। সাধারণত আমি প্রতিদিনই এক্সাারসাইজ করি। আর এক্সারসাইজ করতে আমার ভালোই লাগে।
প্রশ্ন: পছন্দ-অপছন্দের খাবার কী?
বিন্দু: খাওয়ার ব্যাপারে আমি কখনোই সিরিয়াস নই। যখন যে খাবার সামনে পাই, তা-ই খেয়ে ফেলি। তবে কিছু কিছু সময় যেসব খাবার বেশি ফ্যাটি, সেসব এড়িয়ে চলি। তেল-মসলা কম এমন খাবার আমার পছন্দ।
প্রশ্ন: ক্যালরি মাপেন কি?
বিন্দু: সব সময় না। মাঝে মাঝে মাপি। ওজনটা মাপি নিয়মিত। আর ওজনটা ঠিক রাখার চেষ্টা করি সব সময়।
প্রশ্ন: ঘুমানোর রুটিন?
বিন্দু: ঘুম আমার খুব পছন্দ। আমি খুব ঘুমপাগল। মাঝে মাঝে একটু বেশি ঘুমাই। তবে বেশির ভাগ সময়ই কাজের চাপে ঘুমাতে পারি না। কাজ না থাকলে রাত সাড়ে ১২টার মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়ি। খুব সকালে উঠি না।
প্রশ্ন: স্বাস্থ্য, কাজ ও সময়ের সমন্বয় করেন কিভাবে?
বিন্দু: জীবন তো একটাই। তাই আমি মনে করি, জীবনটা যেমন উপভোগ করা দরকার, তেমন কাজটাও দরকার। তাই আমি রুটিন মেনে চলি। স্বাস্থ্যটাকে গুরুত্ব দিতে হয় পেশাগত কারণেই।
আমি কখনোই কাজে ফাঁকি দিতে চাই না। এর জন্য যত কষ্টই হোক, আমি মেনে নিতে রাজি আছি।
প্রশ্ন: অবসর কাটে কিভাবে?
বিন্দু: ঘুম, ঘুম আর ঘুম। প্রিয়জনদের সঙ্গে আড্ডা মেরে আর পরিবারের সবাইকে দিয়ে। নিজের কিছু কাজ তো সব সময় জমেই থাকে। সেসব করতে করতে অবসর কেটে যায়।