একটি সিনেমা ৩ ঘণ্টা লম্বা। আর যদি সেটা হয় কোনো বাজে সিনেমা তবে আপনার
পুরোদিনের ২০ শতাংশই একদম নষ্ট। আর তাই একটি দিনের ২০ শতাংশ নষ্ট না করতে
চাইলে আমাদের সাথে ব্যয় করুন মাত্র ২০ মিনিট। জেনে নিন যেই সিনেমাটি আপনি
দেখতে যাচ্ছেন তা আদৌ আপনার সময়ের মূল্য দিতে পারবে নাকি না। আপনাদের সামনে
নিয়ে হাজির হলাম বলিউড মুভি রিভিউ নিয়ে।
সিনেমার গান ‘লন্ডন থুমাকদা’ এবং কঙ্গনা রানাউত তার কথা রাখতে পারেননি। ছবির প্রোমো, গান আপনাকে ফান রাইডে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকলেও প্রকৃতপক্ষে সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারেনি কঙ্গনা রানাউত অভিনীত এবং বেহল পরিচালিত ‘কুইন’ সিনেমাটি।
রানী চরিত্রে কঙ্গনা রানাউত এবং রানীর হবু বরের ভুমিকায় অভিনয় করেছেন রাজকুমার রাও। সিনেমাতে দেখানো হয় রানী এবং বিজয়ের বিয়ের সাজে সাজতে থাকে পুরো পাঞ্জাব। কিন্তু সেই বিয়েতে বাধ সাধেন খোদ বর। রানীকে বিয়েতে অসম্মতি জানান বিজয়। কিন্তু নারীর জীবনের বহু প্রতিক্ষিত বিয়ে ভেঙ্গে গেল থেমে যায় না রানী। স্বামী নেই তো তাতে কি আসে
যায় একাই বেড়িয়ে পড়ে হানিমুনে। পুরো জার্নিতে রক্ষণশীল পরিবারের মেয়ে রানীকে দেখা যায় মুক্তবিহঙ্গে নিজের জীবনকে নতুনভাবে উপলব্ধি করতে।
সিনেমাটির প্রথম অর্ধেক সেকেলের সমাজের কুসংস্কার আপনার বিরক্তির কারণ হতে পারে। তবে হানিমুনের উদ্দেশ্যে রানীর ভ্রমণ আপনার মনে থ্রিলের অনুভব দিতে সক্ষম হবে। লন্ডনের মতো একটি শহরে কঙ্গনার বেড়িয়ে পড়া বন্ধুদের সাথে ঘুরে বেড়ানো। পথযাত্রীদের ভয় দেখানো এসব বাচ্চা সুলভ কাজকারবার হাসাতে বাধ্য করে।
সিনেমার এক পর্যায়ে দেখানো হয় হতাশাগ্রস্থ রানী বন্ধুদের নিয়ে বেড়িয়ে পড়ে মদ্যপানের উদ্দেশ্যে। এবং সবথেকে মজার ব্যাপার হল জীবনে প্রথমবার মদপান করেও নিজের উপর থেকেও নিয়ন্ত্রণ হারায় না। ঠিক এর পরপরই অতীতের স্মৃতি ঘাটতে শুরু করলে যখন রানীর মনে পড়ে তার স্বামী বিজয় কখনোই জনসম্মুখে রানিকে নাচতে দেখতে পারতেন না তখন নিজে থেকেই শান্ত হয়ে যান।
রানীর চরিত্রে কঙ্গনার অভিনয় ছিল অত্যন্ত প্রশংসনীয়। সিনেমার আরেক চরিত্র বিজয় অভিনয়ের তেমন সুযোগ না পেলেও পশ্চাদমুখী বাগদত্তার কাজে বেশ ভালভাবেই উতরে গেছেন।
সিনেমাটির শেষ ২০ মিনিট পুরো কাহিনীটিকে এক ধাপ উপরে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়। শ্রীদেবী অভিনীত ইংলিশ ভিংলিশের কথা নিশ্চয়ই আপনাদের সবার মনে আছে। সমাজের রীতিনীতিতে জর্জরিত এক নারী যেভাবে মানুষের সেকেলের চিন্তা ভাবনাকে পরিবর্তন করে। ঠিক একই কাজ করতে দেখা যাবে ‘কুইন’ সিনেমাতে কঙ্গনাকে।
সিনেমার গান ‘লন্ডন থুমাকদা’ এবং কঙ্গনা রানাউত তার কথা রাখতে পারেননি। ছবির প্রোমো, গান আপনাকে ফান রাইডে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকলেও প্রকৃতপক্ষে সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারেনি কঙ্গনা রানাউত অভিনীত এবং বেহল পরিচালিত ‘কুইন’ সিনেমাটি।
রানী চরিত্রে কঙ্গনা রানাউত এবং রানীর হবু বরের ভুমিকায় অভিনয় করেছেন রাজকুমার রাও। সিনেমাতে দেখানো হয় রানী এবং বিজয়ের বিয়ের সাজে সাজতে থাকে পুরো পাঞ্জাব। কিন্তু সেই বিয়েতে বাধ সাধেন খোদ বর। রানীকে বিয়েতে অসম্মতি জানান বিজয়। কিন্তু নারীর জীবনের বহু প্রতিক্ষিত বিয়ে ভেঙ্গে গেল থেমে যায় না রানী। স্বামী নেই তো তাতে কি আসে
যায় একাই বেড়িয়ে পড়ে হানিমুনে। পুরো জার্নিতে রক্ষণশীল পরিবারের মেয়ে রানীকে দেখা যায় মুক্তবিহঙ্গে নিজের জীবনকে নতুনভাবে উপলব্ধি করতে।
সিনেমাটির প্রথম অর্ধেক সেকেলের সমাজের কুসংস্কার আপনার বিরক্তির কারণ হতে পারে। তবে হানিমুনের উদ্দেশ্যে রানীর ভ্রমণ আপনার মনে থ্রিলের অনুভব দিতে সক্ষম হবে। লন্ডনের মতো একটি শহরে কঙ্গনার বেড়িয়ে পড়া বন্ধুদের সাথে ঘুরে বেড়ানো। পথযাত্রীদের ভয় দেখানো এসব বাচ্চা সুলভ কাজকারবার হাসাতে বাধ্য করে।
সিনেমার এক পর্যায়ে দেখানো হয় হতাশাগ্রস্থ রানী বন্ধুদের নিয়ে বেড়িয়ে পড়ে মদ্যপানের উদ্দেশ্যে। এবং সবথেকে মজার ব্যাপার হল জীবনে প্রথমবার মদপান করেও নিজের উপর থেকেও নিয়ন্ত্রণ হারায় না। ঠিক এর পরপরই অতীতের স্মৃতি ঘাটতে শুরু করলে যখন রানীর মনে পড়ে তার স্বামী বিজয় কখনোই জনসম্মুখে রানিকে নাচতে দেখতে পারতেন না তখন নিজে থেকেই শান্ত হয়ে যান।
রানীর চরিত্রে কঙ্গনার অভিনয় ছিল অত্যন্ত প্রশংসনীয়। সিনেমার আরেক চরিত্র বিজয় অভিনয়ের তেমন সুযোগ না পেলেও পশ্চাদমুখী বাগদত্তার কাজে বেশ ভালভাবেই উতরে গেছেন।
সিনেমাটির শেষ ২০ মিনিট পুরো কাহিনীটিকে এক ধাপ উপরে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়। শ্রীদেবী অভিনীত ইংলিশ ভিংলিশের কথা নিশ্চয়ই আপনাদের সবার মনে আছে। সমাজের রীতিনীতিতে জর্জরিত এক নারী যেভাবে মানুষের সেকেলের চিন্তা ভাবনাকে পরিবর্তন করে। ঠিক একই কাজ করতে দেখা যাবে ‘কুইন’ সিনেমাতে কঙ্গনাকে।