‘বিলি জীন’ গানটা মাইকেল জ্যাকসনভক্ত যে কারোর কাছেই পরিচিত। ১৯৮২ সালে
গানটা এতোই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে যে মুখে মুখে ফিরতো মানুষের। এবার সম্প্রতি এক
ডিএনএ টেস্ট নব্বই দশকের প্রথম দিককার এই গানটাকে ঘিরে উসকে দিল আরেক
বিতর্ক।
জনশ্রুতি আছে, মাইকেল জ্যাকসন তার সন্তানকে নিয়ে এই গান গেয়েছিলেন। কিন্তু কে সেই সন্তান, তা এতোদিন ছিল রহস্যের চাদরে মোড়া। তবে ওই ডিএনএ টেস্ট বলছে, বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় শিল্পী ব্রান্ডন হাওয়ার্ড মাইকেল জ্যাকসনের ছেলে। আর এতেই আলোচনায় চলে আসে ‘বিলি জীন’ গানটা।
সমালোচকদের মতে, ৩১ বছরের সংগীতশিল্পী ব্রান্ডন হাওয়ার্ডই তাহলে সেই ছেলে, যাকে নিয়ে মাইকেল ১৯৮২ এর সুপার-হিট গান 'বিলি জীন' গেয়েছিলেন।
ঘটনার শুরু মূলত অন্যস্থানে। অগি জনসন নামে এক ব্যক্তি নিজেকে ব্রান্ডনের বাবা হিসেবে দাবি করেন এবং প্রয়োজনে ডিএনএ টেস্ট করার আহ্বান জানান। এরই প্রেক্ষিতে ব্রান্ডন বাধ্য হন ডিএনএ টেস্ট করাতে। কিন্তু সবাইকে চমকে দিয়ে ৬ মার্চ এক সংবাদ সম্মেলনে ব্রান্ডনের ডিএনএ টেস্ট করা ডক্টর গুডম্যান টেস্টের ফলাফল সম্বলিত এনভেলপটি খুলে সংবাদমাধ্যমকে জানান, তাঁরা শতকরা ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ নিশ্চিত, মাইকেল জ্যাকসনই ব্রান্ডনের বাবা।
এদিকে যখন পিতৃত্বের প্রশ্নে ব্রান্ডন মানুষের আলোচনার বিষয় এবং মাইকেলকে এখানে জড়ানো হয়, তখন হাওয়ার্ড পরিবার থেকে জানানো হয়, ব্রেন্ডনের প্রকৃত বাবা মিকি হাওয়ার্ড এবং মাইকেলের সাথে তার সখ্যতা থাকায় প্রায়শই ঘুরে বেড়াতেন।
ব্রান্ডন, যিনি এখন বি. হাওয়ার্ড হিসেবেই বেশি পরিচিত, সম্প্রতি এই টেষ্ট রেজাল্ট এবং তাকে নিয়ে একটি ফেসবুক পেইজের ভিডিও বার্তায় মাইকেলের স্থাবর-অস্থাবর সব কিছুতে নিজের অংশ পেতে ইচ্ছার প্রচারণার বিরুদ্ধে মুখ খোলেন। তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে নিজ বিবৃতিতে ব্রান্ডন বলেন, ‘প্রথমত, আমি টিএমজেড(ওয়েবসাইট) এর সাথে যোগাযোগ করি নি। এমনকি, বাইরেও কোনো গল্প বা সেরকম কিছু ছড়াই নি। দ্বিতীয়ত, আমি নিজেকে কখনো মাইকেলের ছেলে হিসেবেও দাবি করি নি। তৃতীয়ত, আমি নিশ্চিতরূপে মাইকেলের সম্পত্তির ব্যাপারে কোন আইনগত পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছি না। আমার খুব ভালোভাবেই ভরণ-পোষন চলছে। এবং সর্বশেষে, এটা সত্যি যে আমি ডিএনএ টেষ্ট করেছিলাম তবে তা একেবারেই এসব ব্যাপারের সাথে সম্পৃক্ত ছিল না।’
এদিকে হাওয়ার্ড উইটজমেন যিনি মাইকেলের সম্পত্তির একজন উকিল তিনি টিএমজেড ডট কমকে জানান, ‘আমরা কোনোদিন এই ছেলের কথা শুনিনি। আর তাছাড়া মাইকেলের ছেলে হিসেবে দাবি করার সময়সীমা অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে।’
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে মৃত্যুর সময় পপসম্রাট মাইকেল জেকসন ৩ সন্তান রেখে যান। তাঁরা হলেন- প্রিন্স মাইকেল (১৬), প্যারিস (১৫)
জনশ্রুতি আছে, মাইকেল জ্যাকসন তার সন্তানকে নিয়ে এই গান গেয়েছিলেন। কিন্তু কে সেই সন্তান, তা এতোদিন ছিল রহস্যের চাদরে মোড়া। তবে ওই ডিএনএ টেস্ট বলছে, বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় শিল্পী ব্রান্ডন হাওয়ার্ড মাইকেল জ্যাকসনের ছেলে। আর এতেই আলোচনায় চলে আসে ‘বিলি জীন’ গানটা।
সমালোচকদের মতে, ৩১ বছরের সংগীতশিল্পী ব্রান্ডন হাওয়ার্ডই তাহলে সেই ছেলে, যাকে নিয়ে মাইকেল ১৯৮২ এর সুপার-হিট গান 'বিলি জীন' গেয়েছিলেন।
ঘটনার শুরু মূলত অন্যস্থানে। অগি জনসন নামে এক ব্যক্তি নিজেকে ব্রান্ডনের বাবা হিসেবে দাবি করেন এবং প্রয়োজনে ডিএনএ টেস্ট করার আহ্বান জানান। এরই প্রেক্ষিতে ব্রান্ডন বাধ্য হন ডিএনএ টেস্ট করাতে। কিন্তু সবাইকে চমকে দিয়ে ৬ মার্চ এক সংবাদ সম্মেলনে ব্রান্ডনের ডিএনএ টেস্ট করা ডক্টর গুডম্যান টেস্টের ফলাফল সম্বলিত এনভেলপটি খুলে সংবাদমাধ্যমকে জানান, তাঁরা শতকরা ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ নিশ্চিত, মাইকেল জ্যাকসনই ব্রান্ডনের বাবা।
এদিকে যখন পিতৃত্বের প্রশ্নে ব্রান্ডন মানুষের আলোচনার বিষয় এবং মাইকেলকে এখানে জড়ানো হয়, তখন হাওয়ার্ড পরিবার থেকে জানানো হয়, ব্রেন্ডনের প্রকৃত বাবা মিকি হাওয়ার্ড এবং মাইকেলের সাথে তার সখ্যতা থাকায় প্রায়শই ঘুরে বেড়াতেন।
ব্রান্ডন, যিনি এখন বি. হাওয়ার্ড হিসেবেই বেশি পরিচিত, সম্প্রতি এই টেষ্ট রেজাল্ট এবং তাকে নিয়ে একটি ফেসবুক পেইজের ভিডিও বার্তায় মাইকেলের স্থাবর-অস্থাবর সব কিছুতে নিজের অংশ পেতে ইচ্ছার প্রচারণার বিরুদ্ধে মুখ খোলেন। তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে নিজ বিবৃতিতে ব্রান্ডন বলেন, ‘প্রথমত, আমি টিএমজেড(ওয়েবসাইট) এর সাথে যোগাযোগ করি নি। এমনকি, বাইরেও কোনো গল্প বা সেরকম কিছু ছড়াই নি। দ্বিতীয়ত, আমি নিজেকে কখনো মাইকেলের ছেলে হিসেবেও দাবি করি নি। তৃতীয়ত, আমি নিশ্চিতরূপে মাইকেলের সম্পত্তির ব্যাপারে কোন আইনগত পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছি না। আমার খুব ভালোভাবেই ভরণ-পোষন চলছে। এবং সর্বশেষে, এটা সত্যি যে আমি ডিএনএ টেষ্ট করেছিলাম তবে তা একেবারেই এসব ব্যাপারের সাথে সম্পৃক্ত ছিল না।’
এদিকে হাওয়ার্ড উইটজমেন যিনি মাইকেলের সম্পত্তির একজন উকিল তিনি টিএমজেড ডট কমকে জানান, ‘আমরা কোনোদিন এই ছেলের কথা শুনিনি। আর তাছাড়া মাইকেলের ছেলে হিসেবে দাবি করার সময়সীমা অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে।’
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে মৃত্যুর সময় পপসম্রাট মাইকেল জেকসন ৩ সন্তান রেখে যান। তাঁরা হলেন- প্রিন্স মাইকেল (১৬), প্যারিস (১৫)