টার্মিনেটর খ্যাত হলিউডের চিত্রনায়ক আর্নল্ড শোয়াজনেগারকে কে না চেনেন। ক্যালিফোর্নিয়ার সাবেক এই গভর্ণর সিনেমা থেকে তফাতে আছেন। বেশ কিছুদিন ধরে সিনেমায় তার নাম গন্ধ নেই। বাড়িতে বসে অলস সময় কাটে তার। তাই নিজের বাসা-বাড়ির দেখাশোনার পাশাপাশি ঝাড়ুদারের কাজও করেন তিনি। ব্যাপারটা মোটেও গুজব নয়। দিনের আলোর মত সত্যি! ঘন্টা বিশেক আগে সোয়াজনেগার তার ফ্যান পেজে একটি ছবি পোস্ট করেছেন। তাতে দেখা যাচ্ছে শোয়াজনেগার তার বাড়ির লনে ইয়া বড় একটা ঝাড়ু হাতে দাঁড়িয়ে আছেন। তার পাশে আরেকজন ঝাড়ুদার।
মজার ব্যাপার হল তারা দুজনেই পাইপে তামাক ভরে ধূমপান করতে মত্ত। ছবিটি ক্যামেরা বন্দি করার সময় দুজনেই পাইপে অগ্নিসংযোগ করছিলেন। শোয়াজনেগারকে যারা না চেনেন তারা এই দুজনের ছবি দেখলে হয়তো পেশাদার ঝাড়ুদার হিসেবেই ভাববেন।
ছবির ক্যাপশনে শোয়াজনেগার নিজেই লিখেছেন ‘জাস্ট ইন্সপেকটিং দ্য গ্রাউন্ড’। এই ছবি পোস্ট হওয়ার পর ছবির নিচে শোয়াজনেগারের ভক্তরা নানান মন্তব্য জুড়ে দিয়েছেন। কেউ কেউ লিখেছেন, আমাদের প্রিয় নায়ক তুমি ধূমপান করো না। আবার কেউ লিখেছেন ‘শোয়াজনেগার নিশ্চয়ই গাঁজা টানছে। এই নিয়ে বিতর্কটা বেশ জমে উঠেছে।
শোয়াজনেগার যে পাইপে ভরে গাঁজা টানছেন সেটা প্রমাণ করার জন্য তার ভক্তরা একটি ইউটিউবের লিংকও দিয়েছেন। তাতে শোয়াজনেগারকে গাঁজা টানতে দেখা গেছে। ভিডিওটি একটি সিনেমার দৃশ্য সেটা বোঝা গেল। তবে শোয়াজনেগার যে আসলেই ঐ দিন লনে দাঁড়িয়ে ঝাড়ুদারের সঙ্গে গাঁজাই টানছিলেন তার প্রমাণ নেই। আর এ বিষয়ে তিনি নিজেও কোন মন্তব্য করেননি। অবশ্য শোয়াজনেগারের গাঁজা প্রীতি নতুন কোন বিষয় নয়। ডেইলে মেইলে ২০০৭ সালে প্রকাশিত প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে জানা যায়। তিনি গাঁজার পক্ষে বহুবার সাফাই গেয়েছেন। ঐ প্রতিবেদনে জানা যায়, শোয়াজনেগার মারিজুয়ানাকে ড্রাগ বলতে নারাজ। তিনি এটাকে স্রেফ পাতা হিসেবে দেখছেন। এ বিষয়ে তার ভাষ্য, ‘আই ডোন্ট টেক এনি ড্রাগস। মারিজুয়ানা ইজ নট ড্রাগস। ইটস লিফ’।
তথ্য সূত্র: ইন্টারনেট
মজার ব্যাপার হল তারা দুজনেই পাইপে তামাক ভরে ধূমপান করতে মত্ত। ছবিটি ক্যামেরা বন্দি করার সময় দুজনেই পাইপে অগ্নিসংযোগ করছিলেন। শোয়াজনেগারকে যারা না চেনেন তারা এই দুজনের ছবি দেখলে হয়তো পেশাদার ঝাড়ুদার হিসেবেই ভাববেন।
ছবির ক্যাপশনে শোয়াজনেগার নিজেই লিখেছেন ‘জাস্ট ইন্সপেকটিং দ্য গ্রাউন্ড’। এই ছবি পোস্ট হওয়ার পর ছবির নিচে শোয়াজনেগারের ভক্তরা নানান মন্তব্য জুড়ে দিয়েছেন। কেউ কেউ লিখেছেন, আমাদের প্রিয় নায়ক তুমি ধূমপান করো না। আবার কেউ লিখেছেন ‘শোয়াজনেগার নিশ্চয়ই গাঁজা টানছে। এই নিয়ে বিতর্কটা বেশ জমে উঠেছে।
শোয়াজনেগার যে পাইপে ভরে গাঁজা টানছেন সেটা প্রমাণ করার জন্য তার ভক্তরা একটি ইউটিউবের লিংকও দিয়েছেন। তাতে শোয়াজনেগারকে গাঁজা টানতে দেখা গেছে। ভিডিওটি একটি সিনেমার দৃশ্য সেটা বোঝা গেল। তবে শোয়াজনেগার যে আসলেই ঐ দিন লনে দাঁড়িয়ে ঝাড়ুদারের সঙ্গে গাঁজাই টানছিলেন তার প্রমাণ নেই। আর এ বিষয়ে তিনি নিজেও কোন মন্তব্য করেননি। অবশ্য শোয়াজনেগারের গাঁজা প্রীতি নতুন কোন বিষয় নয়। ডেইলে মেইলে ২০০৭ সালে প্রকাশিত প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে জানা যায়। তিনি গাঁজার পক্ষে বহুবার সাফাই গেয়েছেন। ঐ প্রতিবেদনে জানা যায়, শোয়াজনেগার মারিজুয়ানাকে ড্রাগ বলতে নারাজ। তিনি এটাকে স্রেফ পাতা হিসেবে দেখছেন। এ বিষয়ে তার ভাষ্য, ‘আই ডোন্ট টেক এনি ড্রাগস। মারিজুয়ানা ইজ নট ড্রাগস। ইটস লিফ’।
তথ্য সূত্র: ইন্টারনেট