লাতিন পপতারকা শাকিরা আরও আট থেকে নয় সন্তানের মা হতে চান।
প্রেমিক জেরার্ড পিকের সঙ্গে সাকিরা ২০১৩ সালের ২২ জানুয়ারি জন্ম দেন তার প্রথম সন্তান মিলানের। ব্যাং শোবিজের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, আরও অনেক সন্তানের জননী হতে চান তিনি। তবে দ্বিতীয় সন্তান নেওয়ার আগে কিছুদিন সময় নিতে চাইছেন তিনি।
মিলানের বয়স এখন ১৫ মাস। শাকিরা আবার মা হতে চান। ব্যস্ততার কারণে কিছুটা দেরি করছেন তিনি। তবে অনেক বড় একটি পরিবার যে তিনি চান সে বিষয়ে নিশ্চিত।
‘কান্ট রিমেম্বার টু ফরগট ইউ’ হিটমেকার শাকিরা বলেন, “আমার হাতে এখন অনেক কাজ। তা না হলে আমি দ্বিতীয় সন্তান নিতে এত দেরি করতাম না। পিকের সঙ্গে আট থেকে নয়টি সন্তান চাই আমি। আমার নিজের একটি ফুটবল টিম চাই।”
৩৭ বছর বয়সী ওই পপতারকা ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও তার জীবনে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল তার ছেলে মিলান।
শাকিরা বলেন, “আগে কাজ শেষ করে আমি বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতাম। তবে মিলানের জন্মের পর থেকে তা আর করা হয় না। আমি দ্রুত ঘরে চলে আসি। সে আমার জীবনকে পাল্টে দিয়েছে।”
শাকিরা আরও বলেন, “যখন আপনার একটি সন্তান হবে, তখন তার মধ্য দিয়ে আপনি ভালোবাসা অনুভব করতে পারবেন। সবকিছুতেই শান্তি পাওয়া যায়। আর সবসময়ই একটি ভালোলাগা কাজ করে।”
২০১০ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের থিম সং-এর সুবাদে পিকের সঙ্গে পরিচয় হয় শাকিরার। আর তখন থেকেই একসঙ্গে আছেন তারা দুজন। শাকিরা একটি লাতিন ম্যাগাজিনকে বলেন, জনপ্রিয়তা নয় বরং ভালোবাসাই তার এবং পিকের সম্পর্কের মূল ভিত্তি।
তার মতে, সেলিব্রিটি শাকিরাকে নয়, ব্যক্তিগত জীবনের সাধারণ শাকিরাকেই ভালোবাসেন পিকে। আর পিকেও শাকিরার জীবনে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
প্রেমিক জেরার্ড পিকের সঙ্গে সাকিরা ২০১৩ সালের ২২ জানুয়ারি জন্ম দেন তার প্রথম সন্তান মিলানের। ব্যাং শোবিজের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, আরও অনেক সন্তানের জননী হতে চান তিনি। তবে দ্বিতীয় সন্তান নেওয়ার আগে কিছুদিন সময় নিতে চাইছেন তিনি।
মিলানের বয়স এখন ১৫ মাস। শাকিরা আবার মা হতে চান। ব্যস্ততার কারণে কিছুটা দেরি করছেন তিনি। তবে অনেক বড় একটি পরিবার যে তিনি চান সে বিষয়ে নিশ্চিত।
‘কান্ট রিমেম্বার টু ফরগট ইউ’ হিটমেকার শাকিরা বলেন, “আমার হাতে এখন অনেক কাজ। তা না হলে আমি দ্বিতীয় সন্তান নিতে এত দেরি করতাম না। পিকের সঙ্গে আট থেকে নয়টি সন্তান চাই আমি। আমার নিজের একটি ফুটবল টিম চাই।”
৩৭ বছর বয়সী ওই পপতারকা ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও তার জীবনে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল তার ছেলে মিলান।
শাকিরা বলেন, “আগে কাজ শেষ করে আমি বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতাম। তবে মিলানের জন্মের পর থেকে তা আর করা হয় না। আমি দ্রুত ঘরে চলে আসি। সে আমার জীবনকে পাল্টে দিয়েছে।”
শাকিরা আরও বলেন, “যখন আপনার একটি সন্তান হবে, তখন তার মধ্য দিয়ে আপনি ভালোবাসা অনুভব করতে পারবেন। সবকিছুতেই শান্তি পাওয়া যায়। আর সবসময়ই একটি ভালোলাগা কাজ করে।”
২০১০ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের থিম সং-এর সুবাদে পিকের সঙ্গে পরিচয় হয় শাকিরার। আর তখন থেকেই একসঙ্গে আছেন তারা দুজন। শাকিরা একটি লাতিন ম্যাগাজিনকে বলেন, জনপ্রিয়তা নয় বরং ভালোবাসাই তার এবং পিকের সম্পর্কের মূল ভিত্তি।
তার মতে, সেলিব্রিটি শাকিরাকে নয়, ব্যক্তিগত জীবনের সাধারণ শাকিরাকেই ভালোবাসেন পিকে। আর পিকেও শাকিরার জীবনে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।