বাংলাদেশে অ্যানিমেশন মুভি হয়না বললেই চলে। বাংলাদেশে হাতে গোনা যে কয়টি
অ্যানিমেশন মুভি হয়েছে তার একটি হলো ‘মুরগি কেন মিউটেন্ট’ । ২০১১ এর
সেপ্টেম্বর এ এর পদযাত্রা শুরু এখনো মন কেড়ে যাচ্ছে টুন বাংলা স্টুডিওর
বাংলায় করা এই অ্যানিমেশন শর্ট ফিল্মটি।
মুরগি বলতে আমরা সচরাচর দেশী কিংবা ফার্মের মুরগি বুঝে থাকি। কিন্তু মিউটেন্ট মুরগি! এটা আবার কি? Mutant হচ্ছে অতিপ্রাকৃত বা অতিমানবীয় ক্ষমতার অধিকারী কেউ বা কিছু বা তাঁর পরিবর্তন। এক কথায় সুপার মুরগীই বলা চলে একে।
‘মুরগি কেন মিউটেন্ট’ থেকেই বোঝা যায় সাধারণ মুরগির এমন অসাধারণ কোনো ঘটনা নিয়েই এর কাহিনী। মাত্র ১৫ মিনিটের এই অ্যানিমেশন শর্ট ফিল্মের কাহিনী মূলত গড়ে উঠেছে অদূর ভবিষ্যতের ঘাতক-অতিপ্রাকৃত মুরগি বাহিনীকে ঘিরে। এবং তাদেরকে নির্মূল করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে মুরগি কসাই বা বাবুর্চি বাহিনীকে। তাদের কাজই হচ্ছে প্রতিদিনকার ডিস-এ সবচেয়ে বড় মুরগির ঝাল ফ্রাই কিংবা চিকেন প্যাটিস বানানোর ব্যাপারে তৎপর থাকা। কিন্তু এই মুরগি বাহিনীর এক মোরগ বেঁচে গিয়ে প্রতিশোধ নেয়ার ব্যাপারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয় এবং শক্তি সঞ্চয় করতে থাকে । সেই মোরগটি বাহিনীর বাকিদেরকে বলে ‘হুম এখুনি সময়, এখুনি মুরগি বাহিনীকে দেখাতে হবে তাদের ক্ষমতা’। এরপর নানান ঘটনার মাধ্যমে এগিয়ে যেতে থাকে কাহিনী।
ছবির টাইটেল ক্রেডিট থেকে শুরু করে বিভিন্ন দৃশ্য, ডায়লগ, অ্যাকশনে ছবিটির পরিচালক জানিয়েছেন সেই গতানুগতিক বাংলাদেশী চলচ্চিত্রকে দারুণ ব্যঙ্গাত্মক প্রতিবাদ।
আই.এম.ডি.বি তে এই ছবির রেটিং ১০ এ ৭.৪। অনেকের মতেই টুন বাংলা করে দেখিয়েছে আন্তর্জাতিক মানের কাজ। বেশ অনেক গুলো পুরস্কার জিতে নিয়েছে শর্ট ফিল্মটি। সিনেমাটিতে অর্থায়ন করেছে ব্যালিসিমো আইসক্রিম। চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক অ্যানিমেশন শর্ট ফিল্মটি।
মুরগি বলতে আমরা সচরাচর দেশী কিংবা ফার্মের মুরগি বুঝে থাকি। কিন্তু মিউটেন্ট মুরগি! এটা আবার কি? Mutant হচ্ছে অতিপ্রাকৃত বা অতিমানবীয় ক্ষমতার অধিকারী কেউ বা কিছু বা তাঁর পরিবর্তন। এক কথায় সুপার মুরগীই বলা চলে একে।
‘মুরগি কেন মিউটেন্ট’ থেকেই বোঝা যায় সাধারণ মুরগির এমন অসাধারণ কোনো ঘটনা নিয়েই এর কাহিনী। মাত্র ১৫ মিনিটের এই অ্যানিমেশন শর্ট ফিল্মের কাহিনী মূলত গড়ে উঠেছে অদূর ভবিষ্যতের ঘাতক-অতিপ্রাকৃত মুরগি বাহিনীকে ঘিরে। এবং তাদেরকে নির্মূল করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে মুরগি কসাই বা বাবুর্চি বাহিনীকে। তাদের কাজই হচ্ছে প্রতিদিনকার ডিস-এ সবচেয়ে বড় মুরগির ঝাল ফ্রাই কিংবা চিকেন প্যাটিস বানানোর ব্যাপারে তৎপর থাকা। কিন্তু এই মুরগি বাহিনীর এক মোরগ বেঁচে গিয়ে প্রতিশোধ নেয়ার ব্যাপারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয় এবং শক্তি সঞ্চয় করতে থাকে । সেই মোরগটি বাহিনীর বাকিদেরকে বলে ‘হুম এখুনি সময়, এখুনি মুরগি বাহিনীকে দেখাতে হবে তাদের ক্ষমতা’। এরপর নানান ঘটনার মাধ্যমে এগিয়ে যেতে থাকে কাহিনী।
ছবির টাইটেল ক্রেডিট থেকে শুরু করে বিভিন্ন দৃশ্য, ডায়লগ, অ্যাকশনে ছবিটির পরিচালক জানিয়েছেন সেই গতানুগতিক বাংলাদেশী চলচ্চিত্রকে দারুণ ব্যঙ্গাত্মক প্রতিবাদ।
আই.এম.ডি.বি তে এই ছবির রেটিং ১০ এ ৭.৪। অনেকের মতেই টুন বাংলা করে দেখিয়েছে আন্তর্জাতিক মানের কাজ। বেশ অনেক গুলো পুরস্কার জিতে নিয়েছে শর্ট ফিল্মটি। সিনেমাটিতে অর্থায়ন করেছে ব্যালিসিমো আইসক্রিম। চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক অ্যানিমেশন শর্ট ফিল্মটি।