একসময়ের ছোটপর্দা কাঁপানো জনপ্রিয়
অভিনেত্রী তিনি। হয়তো গতানুতিক গ্ল্যামারাস নন, কিন্তু যার প্রাণবন্ত হাসি
যেন মন ভরিয়ে দিত দর্শকের। শুধুমাত্র ছোটপর্দায় বা রূপালি জগতে নয়,
পড়াশোনার ক্ষেত্রেও ছিলেন সমান পারদর্শী। নাটক, টেলিফিল্ম, উপস্থাপনা, এমন
কি নাচ- সব ক্ষেত্রেই ছিল তার দ্যুতি ছড়ানো প্রতিভা। সব ক্ষেত্রেই "ছিলেন" শব্দটি ব্যবহার করছি কেন, তাই নিশ্চয়ই ভাবছেন?
সর্বশেষ তিব্বত ডিটারজেন্টের একটি বিজ্ঞাপনের মডেল হিসেবে তাকে দেখা যায়, এরপর থেকে একেবারেই উধাও হয়ে গিয়েছেন মিডিয়ার গণ্ডি থেকে। হ্যাঁ, কথা হচ্ছে ছোটপর্দার অভিনেত্রী অপি করিমকে নিয়ে। কোথায় আছেন এই অভিনেত্রী, কীভাবেই বা সময় কাটছে তার?
মাত্র আড়াই বছর বয়সে জনপ্রিয় টিভি নাটক 'সকাল-সন্ধ্যা'র পারুলী
চরিত্রটিতে অভিনয় করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন অপি। অবশ্য টিভি মিডিয়ায়
অপির প্রথম কাজ ছিল 'কলকাকলী' নামের একটি অনুষ্ঠানে। তবে ২০০০ সালে
লাক্সের মডেল হওয়ার সুবাদে বড় ধরনের ব্রেক আসে অপির মডেলিং ক্যারিয়ারেও।
এদিকে মঞ্চদর্শকদের মাঝেও অপি সমানভাবে আলোচিত হতে থাকেন 'রক্তকরবী' নাটকে
তার করা নন্দিনী চরিত্রটির জন্য।
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনেই এমন কিছু সময় থাকে যা তার জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। কোনো ধরণের স্ক্যাডালে না জড়ালেও বিয়ে নিয়ে বরাবরই সংবাদের শিরোনামে পরিণত হয়েছেন অপি। তারকাদের জীবনে কিছু ঘটবে আর সেটা খবর হবে না, তা তো প্রায় অসম্ভব বলাই চলে। তবুও বিয়ে নিয়ে বরাবরই নিশ্চুপ ছিলেন এই অভিনেত্রী। তবে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ২০০৭ সালের ২৭ অক্টোবর সম্পূর্ণ পারিবারিক পছন্দে অপি করিমের বিয়ে হয়েছিল জাপান প্রবাসী ড. আসির আহমেদের সঙ্গে। তিনি জাপানের কিউসু বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব কম্পিউটর সায়েন্স এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এসোসিয়েট প্রফেসর। বিয়ের একবছর পরই অপি জানতে পারেন তার স্বামী পূর্বেই বিবাহিত ছিলেন। সবকিছু জানাজানির পর নভেম্বররে তাদের ডিভোর্স হয়ে যায়।
এরপর২০১১ সালের ২ সেপ্টেম্বর অপি করিম বিয়ে করেন এই সময়ের আলোচিত
নির্মাতা মাসুদ হাসান উজ্জলকে। কিন্তু এই বিয়েটিও টিকলো না। বিজ্ঞাপন
নির্মাতা মাসুদ হাসান উজ্জলের সাথে দেড় বছরের মাথায় ডিভোর্স। পর পর
দু’বিয়ের ডিভোর্স নিয়ে আলোচনায় মেধাবী অভিনেত্রী অপি করিম। কেন অপির
বিয়ে বার বার ভেঙ্গে যাচ্ছে তা নিয়ে মিডিয়াতে রয়েছে নানা রসালো আলোচনা।
আড়াই বছর আগেও অপিকে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই ছুটতে হতো নাটকের শুটিংয়ে। আবার কখনো কখনো শুটিংয়ের ফাঁকে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া। পাশাপাশি ছিল টেলিভিশনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া। কিন্তু অপির জীবনযাপন এখন বদলে গেছে। শুটিংয়ের ঝামেলা এখন আর নেই বললেই চলে। বলা যায় পুরোপুরিই বদলে গেছে অপির জীবনধারা। জার্মানি থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়ে দেশে ফেরার পর অপি করিমের বদলের চিত্রটা ইদানীং বেশ ভালোভাবেই পরিলক্ষিত হচ্ছে। আর বদলে যাওয়ার মূল কারণটা হচ্ছে অভিনয়ের পরিবর্তে শিক্ষকতা নিয়ে ব্যস্ততা।
তবে কেমন কাটছে তার তারকা-জৌলুশবিহীন জীবন এসব কৌতূহল থেকে তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি। মোট কোথা মিডিয়া থেকে একপ্রকার দূরেই রয়েছেন এই তারকা।
সর্বশেষ তিব্বত ডিটারজেন্টের একটি বিজ্ঞাপনের মডেল হিসেবে তাকে দেখা যায়, এরপর থেকে একেবারেই উধাও হয়ে গিয়েছেন মিডিয়ার গণ্ডি থেকে। হ্যাঁ, কথা হচ্ছে ছোটপর্দার অভিনেত্রী অপি করিমকে নিয়ে। কোথায় আছেন এই অভিনেত্রী, কীভাবেই বা সময় কাটছে তার?
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনেই এমন কিছু সময় থাকে যা তার জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। কোনো ধরণের স্ক্যাডালে না জড়ালেও বিয়ে নিয়ে বরাবরই সংবাদের শিরোনামে পরিণত হয়েছেন অপি। তারকাদের জীবনে কিছু ঘটবে আর সেটা খবর হবে না, তা তো প্রায় অসম্ভব বলাই চলে। তবুও বিয়ে নিয়ে বরাবরই নিশ্চুপ ছিলেন এই অভিনেত্রী। তবে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ২০০৭ সালের ২৭ অক্টোবর সম্পূর্ণ পারিবারিক পছন্দে অপি করিমের বিয়ে হয়েছিল জাপান প্রবাসী ড. আসির আহমেদের সঙ্গে। তিনি জাপানের কিউসু বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব কম্পিউটর সায়েন্স এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এসোসিয়েট প্রফেসর। বিয়ের একবছর পরই অপি জানতে পারেন তার স্বামী পূর্বেই বিবাহিত ছিলেন। সবকিছু জানাজানির পর নভেম্বররে তাদের ডিভোর্স হয়ে যায়।
আড়াই বছর আগেও অপিকে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই ছুটতে হতো নাটকের শুটিংয়ে। আবার কখনো কখনো শুটিংয়ের ফাঁকে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া। পাশাপাশি ছিল টেলিভিশনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া। কিন্তু অপির জীবনযাপন এখন বদলে গেছে। শুটিংয়ের ঝামেলা এখন আর নেই বললেই চলে। বলা যায় পুরোপুরিই বদলে গেছে অপির জীবনধারা। জার্মানি থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়ে দেশে ফেরার পর অপি করিমের বদলের চিত্রটা ইদানীং বেশ ভালোভাবেই পরিলক্ষিত হচ্ছে। আর বদলে যাওয়ার মূল কারণটা হচ্ছে অভিনয়ের পরিবর্তে শিক্ষকতা নিয়ে ব্যস্ততা।
তবে কেমন কাটছে তার তারকা-জৌলুশবিহীন জীবন এসব কৌতূহল থেকে তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি। মোট কোথা মিডিয়া থেকে একপ্রকার দূরেই রয়েছেন এই তারকা।