২০০৭ সালে মিস বাংলাদেশ-এর মুকুট জয়ের মাধ্যমে মিডিয়াতে আসেন মডেল ও অভিনয়শিল্পী জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়া। তার ডাক নাম পিয়া হলেও তার দাদি ও ফুফুরা তাকে ‘পিউ’ বলে ডাকেন। আর বাবা তাকে ডাকেন ‘পিউরানী’ বলে। অভিনয়ের পাশাপাশি আইন বিষয়ে পড়াশোনা করছেন পিয়া। পিয়ার ক্ষেত্রে একটি লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেই তার পরিচিতিটা বেশি। ‘চোরাবালি’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে ২০১২ সালে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী সমালোচকের পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এছাড়া ‘ইন্ডিয়ান প্রিন্সেস ইন্টারন্যাশনাল’ শীর্ষক সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে সেরার মুকুটটি মাথায় তুলে নেন তিনি।
এক নজরে:
পুরো নাম: জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়া
ডাক নাম: পিয়া
বাবা: মাহামুদ হাসান চৌধুরী (ব্যবসায়ী)
মা: মাহবুবা চৌধুরী (শিক্ষিকা)
গ্রামের বাড়ি: খুলনা
জন্ম তারিখ: ১৪ অক্টোবর
উচ্চতা ও রাশি: ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি, তুলা
পড়াশোনা: এলএলবি (অনার্স), ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন
ভাই-বোন: ২ বোন ১ ভাই (তিনি মেজ)
মিডিয়ায় প্রথম কাজ: এবি ফ্যাশন (২০০৭)
মিডিয়ায় পছন্দের কাজ: র্যাম্প
প্রিয় মডেল: নওমী ক্যাম্পবেল, নোবেল
প্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রী: সুবর্ণা মুস্তাফা, সালমান শাহ
প্রিয় হলিডে স্পট: পাতায়া (থাইল্যান্ড)
আগামীর পরিকল্পনা: ব্যারিস্টার হওয়া এবং চলচ্চিত্রের আইকন অভিনেত্রী হওয়া।
ডাক নাম: পিয়া
বাবা: মাহামুদ হাসান চৌধুরী (ব্যবসায়ী)
মা: মাহবুবা চৌধুরী (শিক্ষিকা)
গ্রামের বাড়ি: খুলনা
জন্ম তারিখ: ১৪ অক্টোবর
উচ্চতা ও রাশি: ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি, তুলা
পড়াশোনা: এলএলবি (অনার্স), ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন
ভাই-বোন: ২ বোন ১ ভাই (তিনি মেজ)
মিডিয়ায় প্রথম কাজ: এবি ফ্যাশন (২০০৭)
মিডিয়ায় পছন্দের কাজ: র্যাম্প
প্রিয় মডেল: নওমী ক্যাম্পবেল, নোবেল
প্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রী: সুবর্ণা মুস্তাফা, সালমান শাহ
প্রিয় হলিডে স্পট: পাতায়া (থাইল্যান্ড)
আগামীর পরিকল্পনা: ব্যারিস্টার হওয়া এবং চলচ্চিত্রের আইকন অভিনেত্রী হওয়া।
খাবার সংক্রান্ত পিয়ার কিছু কথা:
খেতে হয় বলে খাই
খাওয়াদাওয়া নিয়ে ছোটবেলা থেকেই আমার আগ্রহ কম। তাই কখনো মোটা হইনি। সামনে খাবার দেখলে এবং ক্ষুধা লাগলেই খাই।
বাংলা খাবার পছন্দ
প্রতিদিন একবার ভাত না হলে আমার চলে না। এ ছাড়া বিশেষ বিশেষ দিনে যেমন পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ, ঈদে সেমাই, ফিরনি আর বিরিয়ানি, জন্মদিনে কেক ও নানা পদের পিঠাপুলি খাওয়া আমার প্রথম পছন্দ। আর সব সময় খাওয়ার জন্য ভাত, ডাল, ভর্তা ও সবজি বেছে নিই।
খাওয়াদাওয়া নিয়ে ছোটবেলা থেকেই আমার আগ্রহ কম। তাই কখনো মোটা হইনি। সামনে খাবার দেখলে এবং ক্ষুধা লাগলেই খাই।
বাংলা খাবার পছন্দ
প্রতিদিন একবার ভাত না হলে আমার চলে না। এ ছাড়া বিশেষ বিশেষ দিনে যেমন পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ, ঈদে সেমাই, ফিরনি আর বিরিয়ানি, জন্মদিনে কেক ও নানা পদের পিঠাপুলি খাওয়া আমার প্রথম পছন্দ। আর সব সময় খাওয়ার জন্য ভাত, ডাল, ভর্তা ও সবজি বেছে নিই।
মিষ্টিতে আপত্তি
মিষ্টি কম খাই। ফিটনেসের কথা ভেবে দোকানের মিষ্টি আর ফ্যাট-জাতীয় খাবার খেতে ইচ্ছে করলেও কালে ভদ্রে খাই। বাড়িতে তৈরি খাবার খেতে ভালো লাগে। মাঝেমধ্যে স্বাদ বদলাতে বা রেস্টুরেন্টে গেলে বিদেশি খাবার খাওয়া হয়। আমার পছন্দের খাবার চটপটি আর ফুচকা। যখন বাইরে খাই তখন কোল্ডড্রিংকস খাই। ফলের জুস নিয়মিত খাই।
খাবার রুটিন
দিনে মাত্র দুবেলা খাই- সকালে আর দুপুরে। সকালে নাশতা করি রুটি, জ্যাম ও এক গ্লাস জুস দিয়ে। দুপুরে ভাতের সঙ্গে সবজি, ডাল আর মুরগির মাংস। যেহেতু রাতে খাই না, তাই সন্ধ্যায় হালকা নাশতা করি স্ন্যাকস বা যেকোনো ফল।
রাঁধতে পারি সবই
বাঙালি খাবারের সব আইটেমই রান্না করতে পারি। এ ছাড়া ফ্রাইড রাইস ও ফ্রাইড চিকেন, বিফ চিলি ও চায়নিজ রাইস খুব ভালো রান্না করতে পারি। ইন্ডিয়ান কারি আইটেম রান্না করতেও ভালো লাগে, কিন্তু খেতে পারি না এগুলোতে বেশি পরিমাণ মসলা থাকে তাই।